স্বাধীন খসরুর গদ্য ‘যদি আরও একটু সময় পেতাম’
মার্চ ১৯, ২০২৪
জরুরি ভিত্তিতে আমাকে ফোন। দেখা করতে আসলো। বসলাম। কথা বললাম। জানলাম বিষয়টি। আমি ও ফারুক আহমেদ তাকে অনেক করে বুঝালাম। এটা টেলিফিল্ম বা ধারাবাহিক করে ফেলতে

শ্রেয়া চক্রবর্তীর উপন্যাস ‘বেহেস্ত’
বেহেস্তে নিজের ঘরে ফিরে বিধ্বস্ত পাখিটির মতো বসে থাকি। যে নীড় নিজের ভেতর একটু একটু করে নির্মাণ করা শুরু করেছিলাম, হঠাৎ সে যেন ছিন্নভিন্ন হয়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়লো এদিক ওদিক
ডিসেম্বর ১২, ২০২০

আমার বন্ধু শবনম
সন্ধ্যা নামতেই এখন কুয়াশা জমতে শুরু করে। রাজধানীর এই অঞ্চলের বাতিগুলো খুবই শক্তিশালী। দোকানপাট থেকেও আলো আসে অনেক। কিন্তু তবু দশ-বারোহাত দূরে গিয়ে কুয়াশায় দুর্বল হয়ে পড়ে আলো। তারপরে তো পুরোটাই ঝাপসা।
ডিসেম্বর ১০, ২০২০

শ্রেয়া চক্রবর্তীর উপন্যাস ‘বেহেস্ত’
রাত যত গভীর হয় ক্রিস্তভ তত সঘন হতে থাকে আমার সাথে। সে যেন বেহেস্তের রাতের মতোই রহস্যময়, নিঝুম। সেই রাত এসে মেশে আমার অন্তরের আলো-আঁধারিতে। খেলা চলে রাতভর।
ডিসেম্বর ০৫, ২০২০

মহাকালে রেখাপাত
বাউল শিল্পী রীতা দেওয়ানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। কিন্তু মাননীয় আদালত, তাঁকে গ্রেপ্তারের আগে, তাঁকে বিচারে দণ্ডিত করার আগে বাংলাদেশে পালাগানকে নিষিদ্ধ করতে হবে
ডিসেম্বর ০৩, ২০২০

মহাকালে রেখাপাত
ইসলামের বহু রূপ আছে। এক রূপ আরবে। সেই রূপ বড় রুক্ষ্ম, বড় কঠোর; যদিও এখন সেই কঠোরতা থেকে ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসছে সৌদি আরব। আরেক রূপ ছিল ইরাক-ইরানে। এই রূপ কিছুটা আর্দ্র, অপেক্ষাকৃত উদার, সহজিয়া
নভেম্বর ৩০, ২০২০

শ্রেয়া চক্রবর্তীর উপন্যাস ‘বেহেস্ত’
সন্ধ্যা একটু ঘন হতেই পর্দা উন্মোচন করে মঞ্চে অবতীর্ণ হয় আমারা। অপূর্ব সুন্দরী। তেমনই আবেদন। লাল পোশাকে তাকে উর্বশীর মতো লাগে। দারুণ নৃত্য প্রদর্শন করে আসর জমিয়ে দেয় আমারা।
নভেম্বর ২৭, ২০২০

মহাকালে রেখাপাত
১৮৫৭ সালের জানুয়ারির শেষ দিকে তলস্তয় দেশের বাইরে বেরুলেন। এই প্রথম বিদেশযাত্রা। প্রথমে ফ্রান্স, তারপরে সুইজারল্যান্ড ও জার্মানি। পারীতে দেড় মাসেরও বেশি থাকলেন একটা রুম ভাড়া করে
নভেম্বর ২৫, ২০২০

শ্রেয়া চক্রবর্তীর উপন্যাস ‘বেহেস্ত’
এ সমুদ্র অথৈ, তবে তার ওপরটা শান্ত। ছোট ছোট ঢেউ এসে ভিজিয়ে দেয় পা। দূরে দেখা যায় ছোট ছোট বোট। মন চায়, একটি নৌকো নিয়ে ভেসে যেতে। ভাসতে ভাসতে সমুদ্র হয়তো নিয়ে ফেলবে কোন জলপ্রপাতের সামনে
নভেম্বর ২০, ২০২০

শ্রেয়া চক্রবর্তীর উপন্যাস ‘বেহেস্ত’
নিজের অতীতকে চিরতরে পিছনে ফেলে দ্রুত পায়ে হাঁটতে থাকি। ধীরে ধীরে দূরে মিলিয়ে যায় ফ্রিতি নদীর, কাঠের সেতু, বাবুজীর রেস্তরাঁ। নতুন করে শুরু করি ভাগ্যান্বেষণের চেষ্টা। একদিন বহুদূর এক শহরের সন্ধান পাই, স্বপ্নের শহর... বেহেস্ত।
নভেম্বর ১৪, ২০২০

শ্রেয়া চক্রবর্তীর উপন্যাস ‘বেহেস্ত’
সমস্ত কাজের মাঝে তার ঘরে ফেরার অপেক্ষা করি। অপেক্ষা গভীর হলে জানলার কাছে গিয়ে দাঁড়াই। সেখান থেকে অরণ্য দেখা যায়।
নভেম্বর ০৭, ২০২০