স্বাধীন খসরুর গদ্য ‘যদি আরও একটু সময় পেতাম’
মার্চ ১৯, ২০২৪
জরুরি ভিত্তিতে আমাকে ফোন। দেখা করতে আসলো। বসলাম। কথা বললাম। জানলাম বিষয়টি। আমি ও ফারুক আহমেদ তাকে অনেক করে বুঝালাম। এটা টেলিফিল্ম বা ধারাবাহিক করে ফেলতে
সদীপ ভট্টাচার্যের উপন্যাস ‘উপোষী মেঘ’
আমি দেখলাম সত্যিই একটা মেয়ে আসছে বটে। জিনসের প্যান্ট আর লাল চাদরের নিচে একটা কালো টিশার্ট পরা মেয়ে আমাদের সামনে এসে দাঁড়াল। মেয়েটার চোখে চশমা আছে। কাঁচের ওপারে চোখ দুটো যেন জ্বলছে।
জানুয়ারি ২৪, ২০২১
সদীপ ভট্টাচার্যের উপন্যাস ‘উপোষী মেঘ’
নরকের নাম করে আমাকে যে জঙ্গলে নিয়ে যাওয়া হলো, সেটা আলাদা কিছু নয়। সুবিমল বাবু আমার দিকে ফিরে বললেন, গতানুগতিক যা কিছু, তা সবই তো প্রেডিক্টেবল।
জানুয়ারি ২৩, ২০২১
শ্রেয়া চক্রবর্তীর উপন্যাস ‘বেহেস্ত’
বাসের জানলা দিয়ে যতদূর দৃষ্টি যায় দূর দূর অবধি, ছোট টিলা উঁচু বৃক্ষ ঘর বাড়ি ক্ষেত ছোট খাটো গ্রাম শৈশবের স্মৃতি বিজড়িত জনপদ পথঘাট জটলা বাজার এবং নির্জনতা— সবই মায়াঘন লাগে।
জানুয়ারি ২৩, ২০২১
সদীপ ভট্টাচার্যের উপন্যাস ‘উপোষী মেঘ’
একটার পর একটা দৃশ্য সরে সরে যাচ্ছে আর আমি ওড়ার মতো সামনে এগিয়ে যাচ্ছি। যেভাবে মেঘ আকাশকে কাটিয়ে এগিয়ে যায়...
জানুয়ারি ২২, ২০২১
সদীপ ভট্টাচার্যের উপন্যাস ‘উপোষী মেঘ’
প্রথমেই চোখে পড়ল নিচে একটা কলকাতার গলি। গলির মোড়ে রাত্রি দাঁড়িয়ে আছে। রাত্রি আমার কলেজে পড়ত। একই ইয়ার। রাত্রি একটুও বদলায়নি। না না, আমিই ভুল করছি, এত ২০১১ সাল।
জানুয়ারি ২১, ২০২১
সদীপ ভট্টাচার্যের উপন্যাস ‘উপোষী মেঘ’
রতনদার মা রাস্তায় রাস্তায় গাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে ভিক্ষে করতেন। ট্র্যাফিক পুলিশ গাড়ি দাঁড় করালে তিনি গাড়ির সামনে এসে বলতেন, ক’টা পয়সা দেবেন? আমার স্বামীর চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন...
জানুয়ারি ২০, ২০২১
সদীপ ভট্টাচার্যের উপন্যাস ‘উপোষী মেঘ’
রতনদা পুরোনো বই বিক্রি করতেন আমাদের পাড়ায়। ওনার কাঁধের ঝুলিটা শেকড়ের মতো প্যাঁচানো থাকত। রতনদা সাধারণত র চা খেত খুব, দু-দশটা বিড়ি।
জানুয়ারি ১৯, ২০২১
প্রেমকাহিনি
শায়িত বাওবিআতি। ওঠানামা করছে তার ছোট্ট বুক। মুখ, মুদিত আঁখি, গাল ও ঠোঁট থেকে বিচ্ছূরিত সর্বনাষা সৌন্দর্য। যা দেখে মুগ্ধ হয়েছিলেন মৃত রাজা। যার চোখ সম্রাট কায়কাউস বাজপাখির মাধ্যমে পাঠিয়েছেন
জানুয়ারি ১৯, ২০২১
প্রেমকাহিনি
কায়কাউস চালাক মাল। যত সহজে তারে কাবু করবো ভেবেছিলাম তত সহজ নয় বিষয়টা। সে পাখির মাধ্যমেও খবর রাখে। প্রাসাদে আসাই যার নিয়তি ছিল, সে তবুও আসলো না। রুকাইয়াকে সাজিয়ে গুছিয়ে রাখা আমার বৃথা গেল।
জানুয়ারি ১৭, ২০২১
শ্রেয়া চক্রবর্তীর উপন্যাস ‘বেহেস্ত’
কল্পনায় কাটে রাতের পর রাত। এই কল্পনার ভেতরেই ঘুমিয়ে পড়ি। বড় হালকা লাগে নিজেকে। বুঝি না সুজানের প্রতি এ আমার কেমন প্রেম! যা কোনো লৌকিক চাওয়া পাওয়ার অধীন নয়
জানুয়ারি ১৭, ২০২১