স্বাধীন খসরুর গদ্য ‘যদি আরও একটু সময় পেতাম’
মার্চ ১৯, ২০২৪
জরুরি ভিত্তিতে আমাকে ফোন। দেখা করতে আসলো। বসলাম। কথা বললাম। জানলাম বিষয়টি। আমি ও ফারুক আহমেদ তাকে অনেক করে বুঝালাম। এটা টেলিফিল্ম বা ধারাবাহিক করে ফেলতে
রাহমান চৌধুরীর গদ্য ‘সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে কয়েকদিন’
খন্নানের জমিদার বাড়ির তৃতীয় দিনের সুটিং চলাকালে চা খেতে খেতে সৌমিত্র বাবু এক সময়ে বললেন, খুব শীঘ্র আমার ঢাকায় যাবার সম্ভাবনা আছে। ঢাকায় গেলে যোগাযোগ হবে তো আপনার সঙ্গে? বললাম, অবশ্যই।
ফেব্রুয়ারি ০৪, ২০২১
রাহমান চৌধুরীর গদ্য ‘সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে কয়েকদিন’
রিসোর্ট থেকে সুটিংয়ে যাবার জন্য সবাই গাড়িতে উঠে বসলাম। গতদিনের মতোই আমরা নির্দিষ্ট আসনে বসে পড়লাম। সকাল বেলা প্রধান সড়ক ধরে গাড়ি চলছে। দুদিকে গ্রাম আর ফসলের ক্ষেত।
ফেব্রুয়ারি ০৩, ২০২১
সদীপ ভট্টাচার্যের উপন্যাস ‘উপোষী মেঘ’
কালো জলের নিচ থেকে পূর্ণিমার মুখ ভেসে উঠেছে। অনেক রঙিন মাছ তাকে ঘিরে রেখেছে। পূর্ণিমা কিছু বলতে চাইছে। আমরা জলে নেমে একটু কাছে যাব ভাবছি। অমনি আলোর নৌকো ভেসে এলো আমাদের কাছে
ফেব্রুয়ারি ০৩, ২০২১
রাহমান চৌধুরীর গদ্য ‘সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে কয়েকদিন’
বইটা হাতে নিয়ে সৌমিত্র বাবু চলে যাবার পর নব্যেন্দুদা আমার দিকে তাকিয়ে বললেন, চালাকিটা একেবারেই শেখেননি। দেখছি আমার মতোই আপনিও সহজেই মানুষকে শত্রু বানাতে পারেন।
ফেব্রুয়ারি ০২, ২০২১
রাহমান চৌধুরীর গদ্য ‘সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে কয়েকদিন’
বিরাট এক প্রহসনের মধ্যে আপনার চরিত্রটা কেবলমাত্র হয়ে গেল স্বাভাবিক। সস্তা বিপ্লবী বানিয়ে দেয়া হলো আপনার চরিত্রটিকে। দু চারটা কথা বলে একদল শিশুকে নিয়ে রাতারাতি বিপ্লব করে ফেললেন আপনি।
ফেব্রুয়ারি ০১, ২০২১
সদীপ ভট্টাচার্যের উপন্যাস ‘উপোষী মেঘ’
বিনু দারোয়ান হেসে আরও বলল, `দেখতে পাবে পূর্ণিমাকে, ওপারের নদীতে মাঝে মাঝে। ডিঙি নৌকা চরে ঘুরে বেড়ায় তো!`
ফেব্রুয়ারি ০১, ২০২১
রাহমান চৌধুরীর গদ্য ‘সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে কয়েকদিন’
সুটিং শেষে আমরা রিসোর্টে ফিরছি। নব্যেন্দুদার গাড়িতে আমরা চারজন। নব্যেন্দুদা সামনের আসনে বসেছেন চালকের পাশে। পিছনে সৌমিত্র বাবু, চিত্রগ্রাহক এবং আমি। সৌমিত্র বাবুর পাশেই মাঝখানের আসনে আমি বসেছি।
জানুয়ারি ৩১, ২০২১
শ্রেয়া চক্রবর্তীর উপন্যাস ‘বেহেস্ত’
হাঁটতে হাঁটতে এসে দাঁড়াই ফ্রিতির ওপর কাঠের সেতুতে। রাত নেমেছে। সেদিন বোধহয় পূর্ণিমা। পূর্ণ চন্দ্রের আলোয় চারদিকে স্বর্গীয় উজ্জ্বলতা। সেতুর এপার থেকে ওপার অবধি স্পষ্ট দেখা যায়।
জানুয়ারি ২৯, ২০২১
সদীপ ভট্টাচার্যের উপন্যাস ‘উপোষী মেঘ’
লোকটা আমায় নিয়ে একটা বস্তির মধ্যে ঢুকে গেল। রোদের আলো ঢোকে না এরকম সব বাড়ি। কাপড় কাচছে কেউ, কেউ পাশেই রান্না করছে
জানুয়ারি ২৬, ২০২১
সদীপ ভট্টাচার্যের উপন্যাস ‘উপোষী মেঘ’
চুলে বিলি কেটে নদী এঁকে দিলে ঘুম নেমে আসে সহজেই। ছোটবেলায় পিঠে আঁকিবুঁকি কেটে দিতাম একে অপরের। তারপর বলতে হতো কি আঁকা হলো! আমি বলার আগেই ঘুমিয়ে পড়তাম প্রতিবার।
জানুয়ারি ২৫, ২০২১