স্বাধীন খসরুর গদ্য ‘যদি আরও একটু সময় পেতাম’
মার্চ ১৯, ২০২৪
জরুরি ভিত্তিতে আমাকে ফোন। দেখা করতে আসলো। বসলাম। কথা বললাম। জানলাম বিষয়টি। আমি ও ফারুক আহমেদ তাকে অনেক করে বুঝালাম। এটা টেলিফিল্ম বা ধারাবাহিক করে ফেলতে
মোজাম্মেল হকের উপন্যাসিকা ‘প্রস্থান’
হামিদার চোখে বিষদের ছায়া। এছাড়া ভুলেই গিয়েছিলাম আমার মাঝে তোমার ভাই আর কোন আনন্দ পাই কিনা। সংসারের প্রয়োজন তিনি মনে রাখেন। সংসারের দরকারে আমার খেয়াল সে ঠিকই রাখে।
মার্চ ১৯, ২০২১
মহাকালে রেখাপাত
গদ্যেরও প্রাণ আছে। সপ্রাণ গদ্য পাঠকের সাথে কথা কয়। এই গদ্য স্বতঃস্ফূর্ত, তাতে বানিয়ে তোলার ব্যাপার নেই। সে আসে চেতনার গভীর থেকে। মরমের গভীর থেকে নির্গত গদ্য পাঠকের ওপর প্রভাব ফেলে
মার্চ ১৮, ২০২১
মোজাম্মেল হকের উপন্যাসিকা ‘প্রস্থান’
চাচা জেগে আছে জেনেই পাশে বসে শিলা। আয়নালের শরীরে হাত রাখে। মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে দিতে বলে বাড়ির বাইরে অচেনা জায়গা বলেই হয়তো ঘুম আসছে না তোমার।
মার্চ ১৮, ২০২১
মোজাম্মেল হকের উপন্যাসিকা ‘প্রস্থান’
বান্ধবীদের মত প্রেমপত্র পেতে, ছেলেবন্ধুর সান্নিধ্য পেতে ইচ্ছে করে। সামিয়া দেখতে বেশ সুন্দরী। ওর পেছনে কতজন ঘুরছে। কিন্ত ওর প্রতি কারো আগ্রহ না দেখে ভেতরে ভেতরে কেমন যেন শূন্যতা লাগে শিলার
মার্চ ১৬, ২০২১
মোজাম্মেল হকের উপন্যাসিকা ‘প্রস্থান’
হামিদা বেগমের ষোল বছরের সংসার জীবনে ওসমানকে তো বছরে মাত্র মাস দুয়েকের জন্য পেয়েছে। বছরের বাকিটা সময় শুধুই চিঠিপত্রে যোগাযোগ
মার্চ ১৫, ২০২১
মহাকালে রেখাপাত
চিম্বুক পাহাড়ের দেশ থেকে আজ ঢাকার শাহবাগে এসেছেন ম্রো জাতির মানুষেরা। বাঁশি বাজিয়ে, গান গেয়ে তাঁরা প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। কিসের প্রতিবাদ?
মার্চ ০২, ২০২১
মহাকালে রেখাপাত
ভাষা হচ্ছে নদীর মতো। মানুষের মুখে মুখে বয়ে চলেছে নিরবধি। নদীতে শুধু পানি থাকে না। ফেনা থাকে, কচুরিপানা থাকে, খড়কুটো থাকে, লাকড়ি থাকে, গাছগাছড়া থাকে
মার্চ ০১, ২০২১
সদীপ ভট্টাচার্যের উপন্যাস ‘উপোষী মেঘ’
এই কাহিনি যখন লিখছি, তখন কিছু লেখার মতো অবস্থায় আমার থাকার কথা নয়। চারদিকে শক্ত জং ধরা শেকল পড়ে আছে। আমি আর ঘুম একটা বড় লোহার পাইপের মধ্যে ঢুকে কোনও রকমে লুকিয়ে আছি সেই কখন থেকে।
ফেব্রুয়ারি ০৯, ২০২১
সদীপ ভট্টাচার্যের উপন্যাস ‘উপোষী মেঘ’
আমি ঘুম আর রতনদা কারখানার মারপ্যাঁচ পেরিয়ে একটা বিরাট ফাঁকা মাঠের সামনে এসে দাঁড়িয়েছি। সেই মাঠজুড়ে প্রচুর কাকতাড়ুয়া ঝুলে আছে ঠায়। কী বীভৎস তাদের রূপ! কী বীভৎস তাদের ফাঁকা শরীরের খোলস!
ফেব্রুয়ারি ০৫, ২০২১
শ্রেয়া চক্রবর্তীর উপন্যাস ‘বেহেস্ত’
সে এত গভীরভাবে ছিল বলেই তার না থাকার শূন্যতাও ছিল। কিন্তু আজ আর নিজেকে তেমন করে ফাঁকা লাগছে না। আজ আর কারো না থাকা নেই আমার ভেতর। যেন গোটাটাই শূন্য হয়ে গেছি আমি।
ফেব্রুয়ারি ০৫, ২০২১