আবু তাহের সরফরাজের প্রবন্ধ ‘পৃথিবী কিভাবে সৃষ্টি হলো’

রাফায়েল কাঁসিনোস আসেঁসের পৌরোহিত্যে ১৯১৮ সালে স্পেনে শুরু হয়েছিল অল্ট্রাইস্ট সাহিত্য আন্দোলন, আধুনিক স্পেনিশ কবিতা আন্দোলন ‘মডার্নিজমোর’ বিরোধিতায়। এ আন্দোলনে যোগ দিয়েছিলেন গোয়েলার্মো তোরে

বদরুদ্দীন উমর ‘বামনের দেশে মহাকায়’। এখনো রাজনীতির অনেক সত্য তিনি প্রকাশ করেন অকুণ্ঠচিত্তে। অদ্যাবধি তাঁর সম্পাদনায় নিয়মিত প্রকাশিত হচ্ছে ‘সংস্কৃতি’ নামের পত্রিকাটি।

আধুনিক যুগে পাশ্চাত্য সভ্যতার বুদ্ধিবৃত্তিক আগ্রাসনের অন্যতম একটি আইটেম হলো, হিউম্যানিজম। যাকে বাংলায় মানবতাবাদ বলা হয়। তবে মানবতাবাদ পূজা শব্দটাই এই ক্ষেত্রে যথার্থ হয়।

মডার্নিটির ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যবাদ এবং স্বাধীনতার ধারণা আমাদের মাঝে এমনভাবে ঝেঁকে বসেছে যে, আমরা এখন আমাদের পারিবারিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ ও প্র্যাকটিসের ধারণাকে অস্বীকার করতে শুরু করেছি।

ভারতীয় বা পশ্চিমি বিজ্ঞান বলে কিছু আছে কিনা বা বিজ্ঞানকে সুনির্দিষ্ট ভূগোলের আওতাধীন করে আলাদা আলোচনা করা যায় কিনা, এ প্রশ্নটা বিজ্ঞানের দার্শনিক মহলে প্রবলভাবেই জারি আছে এখনো।

এই নভেম্বর মাসেই বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসুর জন্ম, মৃত্যুও এ মাসেই। তাই এই নভেম্বরে তাকে নিয়ে সামান্য আলোচনা করলে আর তার একটি অবদানের কথা একটু বিস্তৃতভাবে জানতে পারলে বোধ হয় মন্দ হয় না।

কষ্ট, মৃত মুনিরা চৌধুরীর গোপন নাম! এই কষ্টই তার অবলম্বন। আশ্রয়। অথচ এই কষ্ট থেকে বাঁচতেই কি বেছে নিয়েছেন স্বেচ্ছামৃত্যু? প্রশ্ন ওঠে। কেন তার কবিতায় বারবার এসেছে মৃত্যুর প্রসঙ্গ।

কোথাও ইসলামের কোনও প্রতিনিধিত্ব নেই। ইসলাম কেবলমাত্র আনুষ্ঠানিকতার নাম। তোমরা কোরআন বলতে বুঝেছ মৃত লাশের পাশে বসে ইয়াসিন পাঠ করা। এছাড়া কোরআন থেকে তোমরা আর কিছু শিখতে পারোনি।