আবু তাহের সরফরাজের প্রবন্ধ ‘পৃথিবী কিভাবে সৃষ্টি হলো’

সাতচল্লিশের দেশভাগ ও সাম্প্রদায়িক বিভেদের প্রেক্ষিতে ১৯৭৩ সালে তৈরি হয় এমএস সথ্যুর ছবি গরম হাওয়া। ইসমত চুঘতাইয়ের একটি রচনার পুননির্মাণ করে চিত্রনাট্য লেখেন কাইফি আজমি ও শামা জাইদি।

লেখালেখির জগতে মূলত দুধরনের সাহিত্যিক দেখা যায়। একশ্রেণি মানব মনের জটিল মনস্তত্বকে নিয়ে কাঁটাছেঁড়া করেন এবং সেক্ষেত্রে ভাষা একটা প্রধান বিষয় হয়ে ওঠে। ভাষার নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলতে থাকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে

একজন মুক্তিযুদ্ধে শহীদ পিতার সন্তান হিসেবে তার কাছ থেকে এ ধরনের ছড়াই প্রত্যাশিত। ছড়া চেতনায় কোন পক্ষের প্রতি তার কোন অনুকম্পা নেই। তিনি নির্ভয়ে, নির্দ্বিধায় লেখেন।

নাট্যকলা সমন্বিত একটি শিল্পমাধ্যম। পৃথিবী জুড়েই রয়েছে এর ব্যাপক অস্তিত্ব ও জনপ্রিয়তা। পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীনতম শিল্প মাধ্যমগুলোর একটি নাটক

মহল্লায় খুনোখুনি আর লুঠপাট মারাত্মক হয়ে উঠলে আতঙ্কিত নাথু পিঠে তার অসমর্থ মা ও সন্তানসম্ভবা স্ত্রী কামোকে নিয়ে ঘর ছেড়ে রাস্তায় এসে দাঁড়ায়। এক জায়গায় এসে সন্তানসম্ভবা কামো অজ্ঞান হয়ে পড়ে যায়।

মিথ বিষয়টিকে জানা ও বোঝার জন্য বিগত শতকের মধ্যবর্তী সময় থেকে নৃতত্ত্ববিদ, সমাজবিদ, এমনকি সাহিত্য সাহিত্য সমালোচকের মধ্যে উৎসাহের অন্ত নেই। অজস্র গ্রন্থ এ বিষয়ে রচিত হয়েছে।

দোকানদার হরনাম সিংহের ছোট চায়ের দোকান লুঠ হয়। এই খবর পেয়ে বাঁচার তাগিদে তিনি ও তার স্ত্রী বানো বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যান। আশ্রয় খুঁজে পান এক পরিচিত মুসলিম বাড়িতে।

দীপক সাহা শুধু নিজেই লিখছেন না, লেখালেখির প্রেরণা হচ্ছেন। সাহস যোগাচ্ছেন। সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড করে যাচ্ছেন। পাশাপাশি তরুণ লেখকদের হৃদয়ে জ্বেলে দিচ্ছেন জ্ঞানের আলো।