আবু তাহের সরফরাজের প্রবন্ধ ‘পৃথিবী কিভাবে সৃষ্টি হলো’

প্রাচ্যবাদের হাত ধরে পশ্চিমা বিশ্ব থেকে মুসলিম বিশ্বের উপর বুদ্ধিবৃত্তিক আগ্রাসনের পরিণামে বিচ্ছিন্ন কিছু নামধারী মুসলিম হাদীসের প্রামাণ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। এবং সাধারণ মুসলিমদেরকে বিভ্রান্ত করার প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে

আমার নিজস্ব পন্থাতেই আমি সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করতাম। কোনো শিক্ষকের দ্বারা আদিষ্ট হয়ে নয়, বরং আমি নিজেই এ সমস্যার সমাধানে তা জানতে চেয়েছিলাম।

বদরুদ্দীন উমর ‘বামনের দেশে মহাকায়’। এখনো রাজনীতির অনেক সত্য তিনি প্রকাশ করেন অকুণ্ঠ চিত্তে। অদ্যাবধি তার সম্পাদনায় নিয়মিত প্রকাশিত হচ্ছে ‘সংস্কৃতি’ নামের পত্রিকাটি

তাওরাতের ভাষা ছিল হিব্রু। আর কোরআানের ভাষা আরবি। আল্লাহতায়ালা তাঁর বাণী সর্বদা কোনো একক নির্দিষ্ট ভাষায় পাঠাননি। নবিদের আবির্ভাব কোনো নির্দিষ্ট স্থান ও কালে হয়। আর তাদের কাছে বাণীও আসে তার গোত্রের ভাষাতেই।

সাধারণ মানুষসহ এ দেশের বেশিরভাগ প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষিতজনেরা মনে করে, বিজ্ঞান ও ধর্ম সম্পূর্ণ বিপরীতমুখি দুটি চর্চা। তাদের এ ধারণার মূলে কুঠারাঘাত করেন ড. শমশের।

নাস্তিক যখন বলে, ‘স্রষ্টা যে আছেন, এটার প্রমাণ কী? প্রমাণ নেই, তাই স্রষ্টায় বিশ্বাস করি না।’ এইযে `প্রমাণ` শব্দটা সে ব্যবহার করলো, কোনো কিছু প্রমাণিত হয়েছে কিনা সে এটা কীভাবে বুঝবে?

রাষ্ট্রের জাতীয় উৎসবগুলো ধর্মের আচার অনুষ্ঠানেরই সদৃশ। ধর্মের আছে দোজখ/নরক আর রাষ্ট্রের আছে কারাগার, পাইক-বরকন্দাজ, ও শাস্তির নানা কারিগরি। রাষ্ট্রের কাছে সংবিধান ‘বিধান’ এর মর্যাদা পায়, যেমন ধর্মও বিধান দেয়

ভারতীয় বা পশ্চিমি বিজ্ঞান বলে কিছু আছে কিনা বা বিজ্ঞানকে সুনির্দিষ্ট ভূগোলের আওতাধীন করে আলাদা আলোচনা করা যায় কিনা, এ প্রশ্নটা বিজ্ঞানের দার্শনিক মহলে প্রবলভাবেই জারি আছে এখনো