বাংলা‌দেশ ও ভার‌তের মধ্যে উত্তেজনার কারণ ইতিহাস না জানা

সমাজে যারা নতুন সত্য প্রচার করতে চেয়েছে বাকিরা হয় তাদের ভুল বুঝেছে, নাহলে তাদের প্রতিপক্ষ ভেবেছে। সত্যিকারের জ্ঞানীরা সেখানে কাজ করতে বাধা পেয়েছে

শুরুতেই বলে নিচ্ছি, এলজিবিটিকিউ কমিউনিটির অধিকার নিয়ে আমার সমস্যা নাই। বরং কেউ এলজিবিটিকিউ কমিউনিটির বলে তার নাগরিক অধিকার ক্ষুণ্ণ করা হলে তার অধিকার আদায়ের পক্ষে আমি আওয়াজ তুলবো

রেজা কিবরিয়া এবং তার কোটা বিরোধী বন্ধুরা যা চাচ্ছেন, তা এরই মধ্যে হরেদরে বাংলাদেশের চলছে। অর্থাৎ জোর যার মুল্লুক তার

ভারতের হিন্দি ও তামিল সিনেমা বাংলাদেশিরা গোগ্রাসে গিলছে, নিজেদের সঞ্চয় ভারতে গিয়ে চিকিৎসায় উজাড় করছে, কিন্তু ভারতের শক্তিশালী অপরাপর সাহিত্য-ভাষাগুলো নিয়ে বাংলাদেশিদের উৎসাহ নেই

ইডেন কলেজের একদল শিক্ষার্থী দেখলাম ব্যানার নিয়া গেটের সামনে দাঁড়াইছেন। তাদের কথা হলো, ইডেন নিয়া সাম্প্রতিক প্রচারণায় তাদের লাইফ হেল হয়ে গেছে। নানাভাবে তারা ক্ষতি ও বুলিংয়ের সম্মুখিন হইছেন।

সাফজয়ী দলরে (গরিবের) হুডখোলা বাসে দেওয়া সংবর্ধনা ও পরবর্তী সংবাদ সম্মেলন ও বাফুফে সভাপতির নানা মন্তব্য— তিনটাই খুব কাজের হইছে

নগুরে মানুষ এখন নিজের সঙ্গেও নেই। প্রকৃতির সঙ্গ ছেড়ে সামাজের কাছে আসতে চেয়েছিল। সমাজের সঙ্গ ছেড়ে সে নিজের কাছে পৌঁছুতে চেয়েছিল। মহাসভ্যতাকে দাবি করে বসে আছে মানবসভ্যতা হিসেবে

সাহিত্য জগতেও রাজাধিরাজ আছে। আছে আমত্য, পারিষদ, পাইক ও বরকন্দাজ। হুমায়ূন-ইমদাদুল হক মিলন-আনিসুল হক-সুমন্ত আসলামরা জনপ্রিয় সাহিত্যের সেকুলার ধারার মুলধারা। কেননা, এরা প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার আনুকূল্য পান