আহমদ ছফার কলাম ‘কবি ফররুখ আহমদের কি অপরাধ’

রাজশক্তির বলে বলিয়ান খ্রিস্টানদের ধর্ম প্রচারের নামে ইসলাম ধর্মের বিরুদ্ধে অপপ্রচার রোধে মুনশী মেহের উল্লাহ সর্বত্রই যুক্তি নিয়ে হাজির হন। বিভ্রান্তির অন্ধকার দূর করেন।

ফেসবুক ও ইউটিউবের বাইরে থাকা আলিমদের আমরা চিনি না। বাংলাদেশে অবশ্যই বড় ফকিহ ও মুহাদ্দিস আছেন। তাদেরকে প্রাসঙ্গিক রাখা তাদের সহবতে-থাকা তালেব ইলমদের অবশ্য কর্তব্য বলেই মনে করি

সুগার ড্যাডির কনসেপ্টকে সমাজ ঘৃণার সঙ্গে দেখে। বলতে চায়, এমনকি নৈতিক অর্থেও সুগার ড্যাডি হওয়া বা বানানো একটা নীতিহীন কনসেপ্ট। এই নীতিহীনিতার বিবিধ ধারা-উপধারা থাকতে হইতো অবশ্য, কিন্তু তার খবর আর কে রাখে!

তখন পর্যন্ত উন্নয়নের প্রধান সংজ্ঞা ছিল ‘মানুষের মননের উন্নয়ন’। যে সংজ্ঞাটি পুরোপুরি পরিবর্তিত হয়ে গেছে আমাদের স্বাধীনতালাভের পরে। এখন উন্নয়ন মানে হচ্ছে, কোনো খালি মাঠ দেখলেই সেখানে একটি বহুতল দালান তোলা।

শেখ সাদী খান বলেন, আমরা তো চাই, রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে তাকে সবোর্চ্চ সম্মাননা পদক দেয়া হোক। আমরা চাইলে তো কিছু হবে না। রাষ্ট্রকে চাইতে হবে। আমি রাষ্ট্রের উপর ছেড়ে দিলাম এ গীতিকার ও মুক্তিযোদ্ধার সম্মান।

প্রগতিশীলদের টেনশনটা তো আমরা মোটা দাগে বুঝি। কিন্তু এই মাওলানারা বা ইসলামন্থি লেখকরা ভাসানীরে ইসলামের বাইরে ঠেলে দিতে এত তৎপর কেন?

কোনো মত বা ব্যবস্থা ধর্ম হয়ে উঠছে কিনা বা ধর্মের রূপ পরিগ্রহ করছে কিনা, সেটার জনপ্রিয় একটা টেস্ট আছে। Ninien Smart (১৯২৭--২০০১) ধর্মের সাতমাত্রিক একটা সংজ্ঞা Seven-part dimensions প্রদান করেছেন

অধিকার ও দায়িত্ববোধের সরাসরি সম্পর্ক আছে। ইয়োরোপে সামাজিক বাঁক-বদলগুলোর লক্ষ্য ছিল, ব্যক্তির অধিকার বাড়ানো এবং সামাজিক মূল প্রণোদনা। এখনো তাই।