নাহিদুল ইসলামের গল্প ‘উড়ো চিঠি’

নাহিদুল ইসলামের গল্প ‘উড়ো চিঠি’

নভেম্বর ২৬, ২০২৪

কিছুদিন আগে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম ঘটেছিল এটা। হুট করে সকল শিক্ষকের নামে একযোগে কিছু ক্ষ্যাপাটে কথাবার্তাসম্বলিত একটি চিঠি এসে পৌঁছেছিল বিশ্ববিদ্যালয়ে


কবিতার ফেরিঅলা

কবিতার ফেরিঅলা

সন্ধের আবছায়া আঁধার ঢেকে ফেলছে চারদিক। টিনের চালের ওপর কোথায় যেন হুতোম পেঁচা ডাকছে। বাড়ির পেছনদিকে বাঁশঝাড়ের ওপর গোলগাল চাঁদ ঝুলছে। লাল, তবে গাঢ় নয়। রাত যত বাড়বে, চাঁদের আলো তত বাড়বে


সেপ্টেম্বর ২৫, ২০১৭

দরবেশি কিস্‌সা

দরবেশি কিস্‌সা

দরজা নদীর তীরে এসে দাঁড়ালেন হাসান বসরি। শেষবিকেলের ছায়া ছায়া নরম রোদ নদীর তীরে। ঝিরঝির হাওয়া দিচ্ছে। মনটন বেশ ভালো হয়ে যায় এরকম হাওয়ায়। কী রকম ফুরফুরে লাগে। হাসানেরও লাগল।


সেপ্টেম্বর ২১, ২০১৭

মায়ামি

মায়ামি

একশো বছর যখন পার হয়ে যায়, অনেক মানুষ তখন মারা যায়। আর মায়ামির ধ্যান শেষ হলে সে দ্যাখে, হাজারও মানুষের কংকাল তার ঘরের বাইরে পড়ে আছে। তবে ফুলগুলো আগের মতোই তাজা। মায়ামি ঘর থেকে বের হয়ে এলে একটা ভোর মাত্র শেষ হয়।


সেপ্টেম্বর ১০, ২০১৫

বিআরটিসিতে বুবন

বিআরটিসিতে বুবন

আমার হাতদুটো বিদ্রোহ করছে, আর কত ধরে রাখবে রড। ধুর!  রিল্যাক্স হয়ে হাতদুটো ছেড়ে দিলাম ওর কাঁধে। প্রিয় গন্ধের চেনা ডাক অস্বীকার করি কি করে! আচমকা ড্যাবড্যাব চোখে অস্থিরতা, অবলীলায় আমার পেটে নাকের ঘাম ঘঁষছে।


নভেম্বর ১৬, ২০১৫