হুমায়ূন আহমেদের গল্প ‘চোখ’
নভেম্বর ১৩, ২০২৪
আজ বাদ-আছর খেজুর কাঁটা দিয়ে মতি মিয়ার চোখ তুলে ফেলা হবে। চোখ তুলবে নবীনগরের ইদরিস। এই কাজ সে আগেও একবার করেছে। মতি মিয়াকে আটকে রাখা হয়েছে বরকতসাহেবের বাংলাঘরে। তার হাতপা বাঁধা
নাসরীন জাহানের অণুগল্প ‘শিমুল বাগানের পথে’
চলো, এবার কথা বলতে বলতে আমরা বলি, এরপর আমরা বন্ধু থাকব তো? তোমার কন্ঠ থেকে তাড়া ঝরে পড়ে
জানুয়ারি ২৪, ২০২৪
যৌনকর্মীদের মতো স্বাধীন নারী ‘ভদ্র’ সমাজে বিরল
আমার কথা কেউ বা কারা জানতে চাইছে! সেই আমি, যৌনপল্লির অন্ধকারে জন্ম যার
জানুয়ারি ২১, ২০২৪
নাসরীন জাহানের অণুগল্প ‘আমি তোমাকে রেখে গেছি’
তুমি সভ্য সমাজ থেকে চলে যাও, ন্যুনতম যোগ্যতা নেই তোমার, তুমি মাকড়সা, তুমি পোকা
জানুয়ারি ২০, ২০২৪
নাসরীন জাহানের অণূগল্প ‘প্রেমের গল্প’
ট্রেন ছেড়ে যেতেই ছুটতে ছুটতে সে এল, পুরো স্টেশনে ফেরিওয়ালাদের চিৎকার, ডাব, চা গরম ভিখারি, আর মানুষের গন্ধের গিজগিজ পেরিয়ে আমি তখনই এসেছি
জানুয়ারি ১৮, ২০২৪
পারভীন সুলতানার গল্প ‘একদিন ডেকেছিল নীল সুন্দর’
এই অতল জলরাশি, পারঙ্গম জল নিনাদ এতোই দুর্নিবার যে, এর হাতছানি বারবারই পরোয়া করতে ভালোলাগে
জানুয়ারি ১৬, ২০২৪
নাসরীন জাহানের গল্প ‘যখন বেজে ওঠে’
আঙুল নড়ছে না, যেদিন তুমি এপ্রিলের তীব্র রৌদ্রে আমার বুক বরাবর ছুড়ে দিলে সূর্য, আমার হাত বোবা হয়ে গেল
জানুয়ারি ১৪, ২০২৪
সুচরিত চৌধুরীর গল্প ‘নিঃসঙ্গ নিরাশ্রিত’
ভাঙা সাঁকোর একপাশে বসে ছেলেটা কাঁদছিল। হাতে ছিল রঙিন কাপড়ের পুটলি, তাতে মায়ের রাঙা শাড়ি বাপের কামিজ
জানুয়ারি ০৫, ২০২৪
দিব্যেন্দু পালিতের গল্প ‘হিন্দু’
প্রতিদিনের মতো আজও ভোরবেলায় গঙ্গাস্নান সেরে দ্রুত হেঁটে বাড়ি ফিরছিলেন মথুরানাথ। খালি পা, পরনে ধুতি, গায়ে নামাবলি, কপালে তিলক, হাতে তামার পাত্রে গঙ্গাজল
জানুয়ারি ০৩, ২০২৪
সজীব দে’র গল্প ‘সুবর্ণা যখন কবিতা হয়ে ওঠে মাঝরাতে’
আবছা আবছা বুঝতে পারছি। ওর ভেতর কোনো অন্তর্বাস নেই। সুঢৌল হয়ে ফুটে আসে স্তনযুগল। আমাদের চোখ আর চোখ নেই। হয়ে উঠেছে কোনো পেইন্টারের চোখ
ডিসেম্বর ২৭, ২০২৩
সুস্ময় সুমনের গল্প ‘এই রাস্তায় অনেক বেশি অ্যাক্সিডেন্ট হয়’
পারভিন মেয়েটা মরে পড়ে আছে রাস্তায়। তার বৃদ্ধ বাবা তাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদছে
ডিসেম্বর ১৭, ২০২৩