প্রেমকাহিনি
পর্ব ৭
আশিক আকবরপ্রকাশিত : জানুয়ারি ১৯, ২০২১
হাহ্ হা হা হা, পত্রের কস্তুরি ঘ্রাণে বিধবা রানি বাওবিআতি ঘুমিয়ে পড়েছেন। চকচক করে উঠছে রানির দাসি রুকাইআর চোখ। সাজানো গুছানো নিজের শরীরের দিকে তাকালো রুকাইআ ওরফে অনুচরা...। তার চোখ ঢুলুঢুলু হয়ে উঠলো। শরীরে তীব্র মোচড় অনুভব করলো। নিশ্বাস ভারি হলো তার। ভিতরের যৌনাকাঙ্ক্ষা ঘুরে গ্যালো। শে তাকালো বাওবিআতির দিকে। শায়িত বাওবিআতি। ওঠানামা করছে তার ছোট্ট বুক। মুখ, মুদিত আঁখি, গাল ও ঠোঁট থেকে বিচ্ছূরিত সর্বনাষা সৌন্দর্য। যা দেখে মুগ্ধ হয়েছিলেন মৃত রাজা। যার চোখ সম্রাট কায়কাউস বাজপাখির মাধ্যমে পাঠিয়েছেন। যা বিশেষ আরক দিয়ে রাজ রসায়নবিদেরা রক্ষিত করেছেন। যা আরকের তরলে ভাসছে জরায়ূর শিশুর মতো। কাচের ঝাড় পুকুরে যা জ্বলজ্বল করছে।
বাওবিআতির পরকীয়া প্রেমিক সুলতানের নগ্ন কামোদ্দীপক ভাস্কর্য পাঠায়েছেন সম্রাট। যার লিঙ্গ আবার উত্থিত। যা দেখলে সৌন্দর্য ও আদি বাসনার মিশেলে ঝরে পড়ে যমুনার জল। রুকাইআ ভাবে, সম্রাট কি কামুক নাকি প্রেমিক। তার ভিতরে সম্রাটের প্রতি আকাঙ্ক্ষা তৈরি হতে থাকে। বাওবিআতি তাকে প্রস্তুত করে ছিল সম্রাটকে দিয়ে চুদানোর জন্য। প্রস্তুত করেছিল তার প্রশিক্ষিতা চুদানো কুত্তি। কিন্তু হায়! সম্রাট তো এলোই না, উপরন্তু রানির কালো ঘোটকিনী চইলা গ্যালো কাউকাউসের ঘোড়ার সাথে লাগাতে।
রুকাইআর ঊরু বেয়ে রস নামছে। সে তো প্রস্তুতই ছিল কায়কাউসের চোদন খাওয়ার। কিন্তু হলো কি? আবার চোখ গ্যালো তার রানি বাওবিআতির নারীঅঙ্গের দিকে। একি কাঁপছে তার চোখের পাতা, কাঁপছে বুক তার। নিশ্বাস বইছে আরো দ্রুত। ঠোঁট স্ফূরিত। একি! অদৃশ্য কাউকে যেন চুমু খাচ্ছে বাওবিআতির ওষ্ঠ ও অধর। রানি হাঁটু মুড়ে নিলো, এক পা আকাশের তুলে দিলো ঝটকায়, হায় বহুমূল্য ঘাগড়া যে কোমরে তার।
থরথর করে কাঁপতে লাগলো রুকাইআ। একি দেখছে শে? রাজ নাপিতিনী আজ সকালে কেটে দিআ গেছে রানির সোনারঙা ঊরুর লোম। আর কাইট্য দিআ গেছে অবাঞ্চিত বাল। যা রানি তার গয়নার বাকসের পাশের একটি কালো বাকসে রেখে দ্যায়। চলবে